শিল্পবর্জ্য,রাসায়নিক বর্জ্য,পয়:বর্জ্য,গৃহস্থালী বর্জ্য ও নৌযানের নিক্ষিপ্ত বর্জ্যরে পাশাপাশি ভূমিদস্যুদের বেপরোয়া ভরাট ও দখলের মাধ্যমে বুড়িগঙ্গাসহ ঢাকার চারিদিকের নদীগুলো এখন মৃত প্রায়। জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্ববাহী বুড়িগঙ্গা নদীতে সকল ধরণের বর্জ্য ফেলা বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরী। নদী রক্ষায় সকলের দায়িত্বশীল ভূমিকা ও দেশব্যাপী আন্দোলন গড়ে তোলার আহবান জানিয়ে ১৬ জুন সকাল ১১ টায় সদরঘাট টার্মিনালে পবা,বারসিক, বিআইডব্লিউটিএ ও বুড়িগঙ্গা বাঁচাও আন্দোলনের যৌথ উদ্যোগে সচেতনতামূলক প্রচারাভিযানের আয়োজন করা হয়।

সচেতনতামূলক প্রচারাভিযানে নিন্মোক্ত বিষয়ে আহবান জানানো হয়-
১. এই বুড়িগঙ্গা আমার,একে দূষণমুক্ত রাখার দায়িত্বও আমার। আসুন আমরা বুড়িগঙ্গায় আর ময়লা না ফেলি।
২. শিল্প কারখানা ও ওয়াসার বর্জ্য নদীতে ফেলা বন্ধ করুন।
৩. বুড়িগঙ্গার গলার ফাঁস সকল দখল সরিয়ে নিন।
৪. বর্জ্য,পলিথিন নির্দিষ্ট স্থানে রাখি-আমাদের হাতে বুড়িগঙ্গার মাছ আর জলজ প্রাণ ধ্বংস আর না।
৫. ট্যানারী,হাসপাতাল,ক্লিনিকের বর্জ্য কোন ভাবেই বুড়িগঙ্গার পানিতে নয়-নিজেদের হাতেই পরিবেশ প্রজন্মের সর্বনাশ নয়।
৬. নৌযান গুলোতে ময়লা আবর্জনা ফেলার ব্যবস্থা রাখুন।
৭. সদরঘাটসহ সকল টার্মিনালে ময়লা-আবর্জনা ফেলার পর্যাপ্ত ডাস্টবিন রাখুন।
৮. বর্ষাকালের মতো সারা বছরই এই বুড়িগঙ্গাকে দেখতে হলে দূষণ দখল আর না।
৯. বুড়িগঙ্গার তীরে ঢাকা শহরের জন্ম, আসুন বুড়িগঙ্গাকে বাঁচাই।
১. এই বুড়িগঙ্গা আমার,একে দূষণমুক্ত রাখার দায়িত্বও আমার। আসুন আমরা বুড়িগঙ্গায় আর ময়লা না ফেলি।
২. শিল্প কারখানা ও ওয়াসার বর্জ্য নদীতে ফেলা বন্ধ করুন।
৩. বুড়িগঙ্গার গলার ফাঁস সকল দখল সরিয়ে নিন।
৪. বর্জ্য,পলিথিন নির্দিষ্ট স্থানে রাখি-আমাদের হাতে বুড়িগঙ্গার মাছ আর জলজ প্রাণ ধ্বংস আর না।
৫. ট্যানারী,হাসপাতাল,ক্লিনিকের বর্জ্য কোন ভাবেই বুড়িগঙ্গার পানিতে নয়-নিজেদের হাতেই পরিবেশ প্রজন্মের সর্বনাশ নয়।
৬. নৌযান গুলোতে ময়লা আবর্জনা ফেলার ব্যবস্থা রাখুন।
৭. সদরঘাটসহ সকল টার্মিনালে ময়লা-আবর্জনা ফেলার পর্যাপ্ত ডাস্টবিন রাখুন।
৮. বর্ষাকালের মতো সারা বছরই এই বুড়িগঙ্গাকে দেখতে হলে দূষণ দখল আর না।
৯. বুড়িগঙ্গার তীরে ঢাকা শহরের জন্ম, আসুন বুড়িগঙ্গাকে বাঁচাই।
বুড়িগঙ্গা বাঁচাও আন্দোলনের সদস্য সচিব মিহির বিশ্বাসের সভাপতিত্বে ও বারসিকের কর্মসূচী কর্মকর্তা ফেরদৌস আহমেদ উজ্জলের সঞ্চালনায় প্রচারাভিযানে উপস্থিত ছিলেন পবা’র সহ-সম্পাদক মো: সেলিম,পবার সমন্বয়কারী আতিক মোরশেদ,বারসিকের সমন্বয়কারী সৈয়দ আলী বিশ্বাস, সহকারী সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর আলম,বিআইডব্লিউটিএ-এর যুগ্ম পরিচালক (বন্দর) মো: শহীদুল্লাহ,ডাব্লিউবিবির প্রকল্প কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান লিটু, নোঙর এর সভাপতি সুমন সামস,পুরান ঢাকা নাগরিক উদ্যোগের সভাপতি নাজিম উদ্দিন,রেল নৌ উন্নয়ন কমিটির সেকান্দার হায়াৎ,মো: আকবর প্রমুখ।
New 0