Tagged Under: Islamic News
আজও বিচার পাননি আ.লীগ নেতার হাতে ধর্ষিতা সেই মা-মেয়ে___মায়ের সামনে মেয়েকে এবং মেয়ের সামনে মাকে গণধর্ষণের ৩ বছরঅতিবাহিত হয়েছে।
.
কিন্তু প্রতিকার পাননিনির্যাতিতা মা ও মেয়ে। ধর্ষণের মধ্যেইসীমাবদ্ধ নেই এই লোমহর্ষক ঘটনা।ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে তা প্রচারেরহুমকি দিয়ে হাতিয়ে নেয়া হয়েছে তাদেরসম্পত্তি। তারপরও ফেসবুকে ছড়িয়েদেয়া হয় এই ভিডিও। ঘটনাটি ঘটেছিল ২০১৩ সালে ফেনীরদাগনভূঞায়।এ ঘটনার মূলহোতা রয়েছে ধরা ছোঁয়ারবাইরে। তিনি ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলাপরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জয়নালআবেদিন মামুন। জাতীয় প্রেস ক্লাবেসংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগকরেন নির্যাতিতা ওই নারী। ওই নির্যাতিতানারী জানান, আওয়ামী লীগ নেতা জয়নালআবেদিন মামুন ও তার ভাই লিঠুসহ ১৪ জন তাকে ও তার কিশোরী মেয়েকেধর্ষণ করে।তিনি জানান, ২০১২ সালে তার স্বামী সড়কদুর্ঘটনায় নিহত হলে জয়নাল আবেদিন মামুন তাকে বিভিন্নভাবে উত্ত্যক্ত করে।বিয়ে করতে চাইলে রাজি হননি।পরবর্তীতে স্থানীয় জামাল উদ্দীনকেবিয়ে করলে আওয়ামী লীগ নেতামামুনের হুমকির কারণে দুই মাস পর তাদের বিচ্ছেদ হয়। পরবর্তীতে নানাভাবেতাকে জিম্মি করতে চেষ্টা করে মামুন।২০১৩ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর তার বড়মেয়েকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়মামুনের লোকজন। খবর পেয়েমেয়েকে উদ্ধার করতে মামুনের বাসায়যান ওই নারী। তখন ঘরে আটকে রেখেতাকে ধর্ষণ করে মামুন।নির্যাতিতা জানান, ধর্ষণের পর মামুনেরছোট ভাই লিটু তাকে নিয়ে অন্য একটিবাড়িতে যায়। সেখানে তার ১৩ বছরেরছোট মেয়ের সামনে তাকে ও তার বড়মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়। পালাক্রমে ১৪দুর্বৃত্ত তাদের ধর্ষণ করে বলে তিনিজানান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছের্যাবের একটি টিম তাদের উদ্ধার করে।ধর্ষণের দৃশ্য মোবাইলফোনে ধারণকরে তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার ভয়দেখিয়ে ওই বিধবার কাছ থেকে ছয়টিস্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয় মামুন।পরবর্তীতে কয়েকটি দোকানসহ তারসম্পত্তি দখল করেন তিনি। তবেপরবর্তীতে ওই ভিডিওটি ফেসবুকেরমাধ্যমে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়া হয়।ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকাবাসী বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করে। কিন্তু ধর্ষকরা ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মী হওয়ায় শুরুতে মামলা গ্রহণ করেনিপুলিশ। শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগনেতা মামুনকে আসামি থেকে বাদ দিয়েমামলা রেকর্ড করে পুলিশ
.
শেয়ার করে প্রচার করুন,
লাইক দিয়ে সাথে থাকুন । https://www.facebook.com/islamicnews24hours/
আজও বিচার পাননি,মায়ের সামনে মেয়েকে এবং মেয়ের সামনে মাকে গণধর্ষণের ।
By:
Unknown
On: 10:15
আজও বিচার পাননি আ.লীগ নেতার হাতে ধর্ষিতা সেই মা-মেয়ে___মায়ের সামনে মেয়েকে এবং মেয়ের সামনে মাকে গণধর্ষণের ৩ বছরঅতিবাহিত হয়েছে।
.
কিন্তু প্রতিকার পাননিনির্যাতিতা মা ও মেয়ে। ধর্ষণের মধ্যেইসীমাবদ্ধ নেই এই লোমহর্ষক ঘটনা।ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে তা প্রচারেরহুমকি দিয়ে হাতিয়ে নেয়া হয়েছে তাদেরসম্পত্তি। তারপরও ফেসবুকে ছড়িয়েদেয়া হয় এই ভিডিও। ঘটনাটি ঘটেছিল ২০১৩ সালে ফেনীরদাগনভূঞায়।এ ঘটনার মূলহোতা রয়েছে ধরা ছোঁয়ারবাইরে। তিনি ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলাপরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জয়নালআবেদিন মামুন। জাতীয় প্রেস ক্লাবেসংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগকরেন নির্যাতিতা ওই নারী। ওই নির্যাতিতানারী জানান, আওয়ামী লীগ নেতা জয়নালআবেদিন মামুন ও তার ভাই লিঠুসহ ১৪ জন তাকে ও তার কিশোরী মেয়েকেধর্ষণ করে।তিনি জানান, ২০১২ সালে তার স্বামী সড়কদুর্ঘটনায় নিহত হলে জয়নাল আবেদিন মামুন তাকে বিভিন্নভাবে উত্ত্যক্ত করে।বিয়ে করতে চাইলে রাজি হননি।পরবর্তীতে স্থানীয় জামাল উদ্দীনকেবিয়ে করলে আওয়ামী লীগ নেতামামুনের হুমকির কারণে দুই মাস পর তাদের বিচ্ছেদ হয়। পরবর্তীতে নানাভাবেতাকে জিম্মি করতে চেষ্টা করে মামুন।২০১৩ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর তার বড়মেয়েকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়মামুনের লোকজন। খবর পেয়েমেয়েকে উদ্ধার করতে মামুনের বাসায়যান ওই নারী। তখন ঘরে আটকে রেখেতাকে ধর্ষণ করে মামুন।নির্যাতিতা জানান, ধর্ষণের পর মামুনেরছোট ভাই লিটু তাকে নিয়ে অন্য একটিবাড়িতে যায়। সেখানে তার ১৩ বছরেরছোট মেয়ের সামনে তাকে ও তার বড়মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়। পালাক্রমে ১৪দুর্বৃত্ত তাদের ধর্ষণ করে বলে তিনিজানান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছের্যাবের একটি টিম তাদের উদ্ধার করে।ধর্ষণের দৃশ্য মোবাইলফোনে ধারণকরে তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার ভয়দেখিয়ে ওই বিধবার কাছ থেকে ছয়টিস্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয় মামুন।পরবর্তীতে কয়েকটি দোকানসহ তারসম্পত্তি দখল করেন তিনি। তবেপরবর্তীতে ওই ভিডিওটি ফেসবুকেরমাধ্যমে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়া হয়।ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকাবাসী বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করে। কিন্তু ধর্ষকরা ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মী হওয়ায় শুরুতে মামলা গ্রহণ করেনিপুলিশ। শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগনেতা মামুনকে আসামি থেকে বাদ দিয়েমামলা রেকর্ড করে পুলিশ
.
শেয়ার করে প্রচার করুন,
লাইক দিয়ে সাথে থাকুন । https://www.facebook.com/islamicnews24hours/