একজন মহান মুজাহিদকে ইটালীর আদালতে হাযির করা হয়েছে। বিচারক তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করলেন-
- আপনিই কি ইটালীর বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন?
- জী, করেছি।
- আপনিই তাহলে জনগণকে ইটালী সরকারের বিরুদ্ধে উস্কে দিয়েছেন?
- জী, আমি তাদেরকে জালেমের বিরুদ্ধে লড়তে বলেছি।
- যে অপরাধ আপনি করেছেন তার ভয়াবহ শাস্তি সম্পর্কে আপনার ধারণা আছে?
- জী, খুব আছে।
- কতদিন যাবত ইটালী সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন?
- বিশ বছর।
.
বিচারক তাঁর দিকে তাকিয়ে বললেন, আমি ব্যথিত যে, আপনাকে এভাবে মরতে হচ্ছে। মুজাহিদ প্রত্যুত্তর দিয়ে বললেন, যেভাবে আমাকে মারা হচ্ছে তাতে আজ আমি অত্যন্ত আনন্দিত।
.
বিচারক কথা না-বাড়িয়ে বললেন, আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে। শর্ত হলো শুধু মুজাহিদদের উদ্দেশ্যে লিখে দিবেন তারা যেন ইটালী সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই না করে।
.
আসামী মুজাহিদ বললেন, যে শাহাদাত অঙ্গুলি প্রতিদিন পাঁচবার সাক্ষ্য দেয় যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন মাবুদ নেই, এবং মুহাম্মদ সা, আল্লাহর মনোনীত রাসূল সে অঙ্গুলির পক্ষে কোন বাতিলের জন্য সাক্ষ্য দেয়া সম্ভব নয়।
.
এই মহান মুজাহিদ হলেন ওমর মুখতার রাহিমাহুল্লাহ।
- জী, করেছি।
- আপনিই তাহলে জনগণকে ইটালী সরকারের বিরুদ্ধে উস্কে দিয়েছেন?
- জী, আমি তাদেরকে জালেমের বিরুদ্ধে লড়তে বলেছি।
- যে অপরাধ আপনি করেছেন তার ভয়াবহ শাস্তি সম্পর্কে আপনার ধারণা আছে?
- জী, খুব আছে।
- কতদিন যাবত ইটালী সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন?
- বিশ বছর।
.
বিচারক তাঁর দিকে তাকিয়ে বললেন, আমি ব্যথিত যে, আপনাকে এভাবে মরতে হচ্ছে। মুজাহিদ প্রত্যুত্তর দিয়ে বললেন, যেভাবে আমাকে মারা হচ্ছে তাতে আজ আমি অত্যন্ত আনন্দিত।
.
বিচারক কথা না-বাড়িয়ে বললেন, আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে। শর্ত হলো শুধু মুজাহিদদের উদ্দেশ্যে লিখে দিবেন তারা যেন ইটালী সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই না করে।
.
আসামী মুজাহিদ বললেন, যে শাহাদাত অঙ্গুলি প্রতিদিন পাঁচবার সাক্ষ্য দেয় যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন মাবুদ নেই, এবং মুহাম্মদ সা, আল্লাহর মনোনীত রাসূল সে অঙ্গুলির পক্ষে কোন বাতিলের জন্য সাক্ষ্য দেয়া সম্ভব নয়।
.
এই মহান মুজাহিদ হলেন ওমর মুখতার রাহিমাহুল্লাহ।