এপ্রিল ফুল ডে বর্জন করুন ।

By: Unknown On: 11:00
  • Share The Gag

  • ১লা এপ্রিলঃ মুসলিম নিধনের এক রক্তাক্ত ইতিহাস(এপ্রিল ফুল ডে বর্জন করুন )
    আজ পহেলা এপ্রিল, সবাই পালন করবে এপ্রিল ফুল ডে-
    কিন্তু আপনারা কি জানেন, কেন এই দিনটিকে এপ্রিল ফুল বলা হয়?
    আপনি কি জানেন, এই দিনে গ্রানাডার লাখ-লাখ মুসলমানকে অত্যন্ত নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছিল?
    এপ্রিল ফুল দিবসটি সৃষ্টির সাথে রয়েছে মুসলমানদের করুণ ও হৃদয়র্স্পশী এক ইতিহাস। ১লা এপ্রিলের এই ইতিহাস অন্যান্য জাতি জানলেও অনেক মুসলিম জাতি না জানার কারনে এই বিজাতীয় অপসংস্কৃতিকে আপন করে নিয়েছে।
    তৎকালীন ইউরোপীয় দেশ স্পেনে মুসলিম সেনাপতি তারিক বিন যিয়াদ এর নেতৃত্বে ৭১১ খ্রীস্টাব্দে ইসলামি পতাকা উড্ডীন হয় এবং মুসলিম সভ্যতার গোড়াপত্তন হয়। সুদীর্ঘ প্রায় আটশ বছর পর্যন্ত সেখানে মুসলমানদের গৌরবময় শাসন বহাল থাকে। কিন্তু পরবর্তীতে আস্তে আস্তে মুসলিম সাম্রাজ্যে ঘুন ধরতে শুরু করে এবং মুসলিম শাসকরাও ভোগ বিলাসে গা ভাসিয়ে দিয়ে ইসলাম থেকে দূরে সরে যেতে থাকে। ফলে মুসলিম দেশগুলোও ধীরে ধীরে মুসলমানদের হাত ছাড়া হয়ে খ্রীস্টানদের দখলে যেতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় আসে স্পেনের পালা। মুসলিম শাসনে নেমে আসে পরাজয়ের কাল ছায়া। খ্রীস্টান জগত গ্রাস করে নেয় স্পেনের বিজয় পতাকা।
    এক পর্যায়ে মুসলিম নিধনের লক্ষ্যে খ্রীস্টান রাজা ফার্ডিন্যান্ড বিয়ে করে পর্তুগীজ রানী ইসাবেলাকে। যার ফলে মুসলিম বিরোধী দুই বৃহৎ খ্রীস্টান শক্তি সম্মিলিত শক্তি রুপে আত্মপ্রকাশ করে। রানী ইসাবেলা ও রাজা ফার্ডিন্যান্ড খুঁজতে থাকে স্পেন দখলের মোক্ষম সুযোগ। পরবর্তীতে মুসলিম সভ্যতার জ্ঞান বিজ্ঞানের কেন্দ্রস্থল গ্রানাডার বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে। এক পর্যায়ে মুসলমানদের অসতর্কতার সুযোগে খ্রীস্টান বাহিনী ঘিরে ফেলে গ্রানাডার তিন দিক। এক মাত্র মহাসমুদ্রই বাকী থাকে মুসলমানদের বাঁচার পথ। অবরুদ্ধ মুসলমানগন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে এদিক সেদিক ছুটতে থাকে। মুসলমানদের এই অসহায় অবস্থায় রাজা ফার্ডিন্যান্ড প্রতারণার আশ্রয় নেন। তিনি দেশব্যাপী ঘোষনা করে দেন - "যারা অস্ত্র ত্যাগ করে মসজিদগুলোতে আশ্রয় নেবে এবং সমুদ্র পাড়ে রক্ষিত নৌযানগুলোতে আরোহন করবে তাদেরকে সব রকমের নিরাপত্তা দেওয়া হবে"। এমন বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতে মুসলমানগন যেন আশার আলো খুঁজে পায়। সরল মনে বিশ্বাস করে মুসলমানগন মসজিদ ও নৌযানগুলোতে আশ্রয় গ্রহন করে। কিন্তু ইতিহাসের জঘন্য নরপিশাচ প্রতারক রাজা ফার্ডিন্যান্ড তালা লাগিয়ে দেয় মসজিদগুলোতে এবং মাঝ দরিয়ায় ভাসিয়ে দেয় নৌযানগুলোকে। এরপর বিশ্ব মানবতাকে পদদলিত করে ঐ মানুষ নামের পশু ফার্ডিন্যান্ড আগুন লাগিয়ে দেয় মসজিদগুলোর চার পাশে এবং মধ্যসমুদ্রে ডুবিয়ে দেয় নৌযানগুলোকে। ফলে অগ্নিদগ্ধ ও পানিতে হাবুডুবু খাওয়া লক্ষ লক্ষ নারী-পুরুষ আর নিষ্পাপ শিশুর আর্ত চিৎকারে ভারি হয়ে উঠে স্পেনের আকাশ বাতাস। মুহূর্তের মধ্যে নির্মমভাবে নিঃশেষ হয়ে যায় সাত লক্ষ মুসলমানের তাজা প্রান। আর এরই মধ্যে ইতি ঘটে স্পেনের আটশ বছরের মুসলিম শাসনের, আর পৃথিবীর ইতিহাসে রচিত হয় মনবতা লঙ্ঘনের নির্মম অধ্যায়। যেদিন এই মর্মান্তিক হৃদয় বিদারক ঘটনাটি ঘটেছিল সেদিন ছিল ১৪৯২ খ্রীস্টাব্দের ১লা এপ্রিল। তখন থেকে মুসলমানদেরকে ধোঁকা দেওয়ার সেই নিষ্ঠুর ইতিহাস স্মরনার্থে খ্রীস্টানরা প্রতি বছর এপ্রিল ফুল পালন করে আসছে।
    দুঃখের সাথে বলতে হয় "এপ্রিল ফুল" এর প্রকৃত ইতিহাস সর্ম্পকে না জানার কারণে আমরা আমাদের পূর্বসূরীদের দুর্ভাগ্যকে আনন্দের খোরাক বানিয়ে এপ্রিল ফুল পালন করছি।
    আমরা আর কতকাল আত্মবিস্মৃত হয়ে থাকব ? নিজেদের ইতিহাস ঐতিহ্য সর্ম্পকে অজ্ঞতার ধারা আর কতদিন আমাদের মধ্যে বিরাজ করবে। অথচ এই অজ্ঞতাই আমাদের জন্য সবচেয়ে মারাত্নক কাল হয়ে দেখা দিয়েছে।

    আজও বিচার পাননি,মায়ের সামনে মেয়েকে এবং মেয়ের সামনে মাকে গণধর্ষণের ।

    By: Unknown On: 10:15
  • Share The Gag

  • আজও বিচার পাননি আ.লীগ নেতার হাতে ধর্ষিতা সেই মা-মেয়ে___মায়ের সামনে মেয়েকে এবং মেয়ের সামনে মাকে গণধর্ষণের ৩ বছরঅতিবাহিত হয়েছে। 
    .
    কিন্তু প্রতিকার পাননিনির্যাতিতা মা ও মেয়ে। ধর্ষণের মধ্যেইসীমাবদ্ধ নেই এই লোমহর্ষক ঘটনা।ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে তা প্রচারেরহুমকি দিয়ে হাতিয়ে নেয়া হয়েছে তাদেরসম্পত্তি। তারপরও ফেসবুকে ছড়িয়েদেয়া হয় এই ভিডিও। ঘটনাটি ঘটেছিল ২০১৩ সালে ফেনীরদাগনভূঞায়।এ ঘটনার মূলহোতা রয়েছে ধরা ছোঁয়ারবাইরে। তিনি ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলাপরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জয়নালআবেদিন মামুন। জাতীয় প্রেস ক্লাবেসংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগকরেন নির্যাতিতা ওই নারী। ওই নির্যাতিতানারী জানান, আওয়ামী লীগ নেতা জয়নালআবেদিন মামুন ও তার ভাই লিঠুসহ ১৪ জন তাকে ও তার কিশোরী মেয়েকেধর্ষণ করে।তিনি জানান, ২০১২ সালে তার স্বামী সড়কদুর্ঘটনায় নিহত হলে জয়নাল আবেদিন মামুন তাকে বিভিন্নভাবে উত্ত্যক্ত করে।বিয়ে করতে চাইলে রাজি হননি।পরবর্তীতে স্থানীয় জামাল উদ্দীনকেবিয়ে করলে আওয়ামী লীগ নেতামামুনের হুমকির কারণে দুই মাস পর তাদের বিচ্ছেদ হয়। পরবর্তীতে নানাভাবেতাকে জিম্মি করতে চেষ্টা করে মামুন।২০১৩ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর তার বড়মেয়েকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়মামুনের লোকজন। খবর পেয়েমেয়েকে উদ্ধার করতে মামুনের বাসায়যান ওই নারী। তখন ঘরে আটকে রেখেতাকে ধর্ষণ করে মামুন।নির্যাতিতা জানান, ধর্ষণের পর মামুনেরছোট ভাই লিটু তাকে নিয়ে অন্য একটিবাড়িতে যায়। সেখানে তার ১৩ বছরেরছোট মেয়ের সামনে তাকে ও তার বড়মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়। পালাক্রমে ১৪দুর্বৃত্ত তাদের ধর্ষণ করে বলে তিনিজানান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছের্যাবের একটি টিম তাদের উদ্ধার করে।ধর্ষণের দৃশ্য মোবাইলফোনে ধারণকরে তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার ভয়দেখিয়ে ওই বিধবার কাছ থেকে ছয়টিস্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয় মামুন।পরবর্তীতে কয়েকটি দোকানসহ তারসম্পত্তি দখল করেন তিনি। তবেপরবর্তীতে ওই ভিডিওটি ফেসবুকেরমাধ্যমে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়া হয়।ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকাবাসী বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করে। কিন্তু ধর্ষকরা ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মী হওয়ায় শুরুতে মামলা গ্রহণ করেনিপুলিশ। শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগনেতা মামুনকে আসামি থেকে বাদ দিয়েমামলা রেকর্ড করে পুলিশ
    .
    শেয়ার করে প্রচার করুন,
    লাইক দিয়ে সাথে থাকুন । https://www.facebook.com/islamicnews24hours/

    ওমর মুখতার রাহিমাহুল্লাহ শায়েখের ঈমান দীপ্ত এই কথা গুলো আমাদের জন্য অনুপ্রেরনার..

    By: Unknown On: 03:20
  • Share The Gag
  • একজন মহান মুজাহিদকে ইটালীর আদালতে হাযির করা হয়েছে। বিচারক তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করলেন-
    - আপনিই কি ইটালীর বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন?
    - জী, করেছি।
    - আপনিই তাহলে জনগণকে ইটালী সরকারের বিরুদ্ধে উস্কে দিয়েছেন?
    - জী, আমি তাদেরকে জালেমের বিরুদ্ধে লড়তে বলেছি।
    - যে অপরাধ আপনি করেছেন তার ভয়াবহ শাস্তি সম্পর্কে আপনার ধারণা আছে?
    - জী, খুব আছে।
    - কতদিন যাবত ইটালী সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন?
    - বিশ বছর।
    .
    বিচারক তাঁর দিকে তাকিয়ে বললেন, আমি ব্যথিত যে, আপনাকে এভাবে মরতে হচ্ছে। মুজাহিদ প্রত্যুত্তর দিয়ে বললেন, যেভাবে আমাকে মারা হচ্ছে তাতে আজ আমি অত্যন্ত আনন্দিত।
    .
    বিচারক কথা না-বাড়িয়ে বললেন, আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে। শর্ত হলো শুধু মুজাহিদদের উদ্দেশ্যে লিখে দিবেন তারা যেন ইটালী সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই না করে।
    .
    আসামী মুজাহিদ বললেন, যে শাহাদাত অঙ্গুলি প্রতিদিন পাঁচবার সাক্ষ্য দেয় যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন মাবুদ নেই, এবং মুহাম্মদ সা, আল্লাহর মনোনীত রাসূল সে অঙ্গুলির পক্ষে কোন বাতিলের জন্য সাক্ষ্য দেয়া সম্ভব নয়।
    .
    এই মহান মুজাহিদ হলেন ওমর মুখতার রাহিমাহুল্লাহ।

    জীবধশ্যায়--আমেরিকার কারাগারে বন্দী ড. আফিয়া সিদ্দীকা থেকে প্রেরিত চিঠি।

    By: Unknown On: 12:18
  • Share The Gag

  • জীবধশ্যায়--আমেরিকার কারাগারে বন্দী ড. আফিয়া সিদ্দীকা থেকে
    প্রেরিত চিঠি।”
    “হে আমার মৃত জাতি!”
    আমার নাম ড. আফিয়া সিদ্দিকা। আমি Massachusetts Institute of
    Technology (USA) থেকে লেখাপড়া শেষ করেছি এবং আমার
    তিনটি বাচ্চা আছে। আমার উদ্দেশ্য ছিল আপনাদের সহায়তায় অর্জিত
    আমার উচ্চ শিক্ষার মাধ্যমে আমার জাতিকে সাহায্য করা। আমাকে
    অপহরন করা হয় আমার নিজের দেশ (পাকিস্তান) থেকে আমার
    দেশের তথাকথিত মুসলিম নামধারি মুরতাদ সেনাবাহিনীর দ্বারা এবং
    আমায় বিক্রি করে দেয়া হয় আমেরিকার কাছে। এরপর তারা আমার
    উপর চালায় পাশবিক অত্যাচার। আমাকে নির্দয়ভাবে নির্যাতন করা হয়,
    আঘাত করা হয় এবং ধর্ষন করা হয়, একের পর এক। আমার কয়েদী
    নম্বর দেয়া হয়েছে ৬৫০। ,আমি এখন মুসলিম দেশ আফগানিস্তান
    এর কারাগার থেকে আমার বন্দী জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে
    দুআ করি আমার ভাই সেই মুহাম্মদ বিন কাশিমের জন্য। আমি সারা
    বিশ্বের জনসংখার এক পঞ্চমাংশ জনসংখার মুসলিমদের বোন।
    ইসলামের শুরু থেকেই আমার জাতি ঐতিহাসিকভাবে বিখ্যাত তাদের
    ভাইদেরকে হেফাযত করার জন্য এবং শত্রুর কবল থেকে
    তাদেরকে রক্ষা করার জন্য। হযরত উমার (রা) বলেছিলেন যে,
    “যদি কোন কুকুর ফোরাত নদীর ধারে মরে থাকে, তাহলে
    শেষ বিচারের দিন উমর সেই কুকুরের মৃত্যুর জন্য আল্লাহর নিকট
    দায়ী থাকবে।।” এই মুহূর্তে আমি নিজে নিজে হাটতে পারি না।
    আমার একটি কিডনি বের করে ফেলা হয়েছে, আমার বুকে
    গুলিবিদ্ধ করা হয়েছে এবং আমার বুকে গুলির আঘাত রয়েছে।
    আমার জন্য সব ধরনের মেডিক্যাল এবং বৈধ ও সাধারন সুযোগ- সুবিধা
    প্রত্যাখান করা হয়েছে এবং এটা নিশ্চিত নয় যে আমি বেঁচে থাকব
    না মরে যাবো।
    আমি তোমাদের জন্য বোন হতে চাই না। আমি একজন গর্বিত
    মুসলিমাহ, হযরত মুহাম্মাদ (স) এর অনুসারি, হযরত আবু বক্কর (রা), উমার
    (রা), উসমান (রা), আলি (রা) এবং তার সকল সাহাবী ও তার সকল সঠিক ও
    সত্যপন্থী অনুসারীদের কন্যা। আমি তোমাদের বোন হতে
    চাই না। আমার নবী (স) এবং হযরত আবু বক্কর (রা), উমার (রা), উসমান
    (রা), আলি (রা) এবং তার সকল সাহাবী ও তার সকল সঠিক ও
    সত্যপন্থী অনুসারীরাই আমার উদ্ধারকারী এবং আমি আল্লাহর
    কাছে করুণা ও সাহায্য চাই, তোমাদের কাছে নয়।
    আমি কোনো পাকিস্তানি হতে চাই না যাদের রয়েছে ৬ লক্ষ
    সৈন্যবাহিনী, বিশেষ ফোর্স এস.এস.জি কিন্তু তারা আমাকে রক্ষা
    করতে ব্যার্থ হয়েছে। তারা আমাকে রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি
    দিয়েছিল কিন্তু যখন আমি সাহায্যের জন্য তাদের দিকে তাকিয়ে
    থাকলাম তখন তারা আমাকে প্রত্যাখান করল। আমার সেই মুসলিম
    উম্মাহ বলে ডাকা লোকদের রয়েছে লক্ষ লক্ষ সৈন্যবাহিনী
    সব ধরনের টাঙ্ক, বন্দুক, জঙ্গি বিমান, সাবমেরিন। কিন্তু তারা এখন
    পর্যন্ত আমাকে উদ্ধার করতে এবং বাঁচাতে পারে নি। কিয়ামাতের
    দিন আল্লাহর কাছে জবাব দেয়ার ব্যাপারে তোমাদের চিন্তার কিছু
    নেই কারন তোমাদেরকে এ বিষয়ে কোনো প্রশ্নও করা
    হবে না এবং তোমাদেরকে কোনো উত্তরও দেয়া লাগবে না
    এজন্য যে তোমরা কেউ মুসলিম হিসাবে আমার ভাই নও, এবং ইসলাম
    ধর্মের জন্য ও ইসলামের অন্তর্ভুক্তির জন্য আমার ভাই নও।
    তোমরা কেউ আরব, কেউ পারসিয়ান, কেউ ফিলিস্তীনি, কেউ
    আম্রিকান, কেউ অ্যারাবিয়ান, কেউ আফ্রিকান, কেউ মালোয়শিয়ান
    আর কেউ ইন্দোনেশিয়ান, কেউ দক্ষিন এশীয়ান হতে
    পারো, তবে তোমরা কেউ মুসলিম নও। আমার কথায় যদি তোমরা
    আঘাত পেয়ে থাক তাহলে আমি খুবই দুঃখিত কিন্তু তোমরা কেউ
    এটা চিন্তাও করতে পারবে না যে, আমি কী ধরনের অবস্থায়
    আছি এবং কেমন আঘাতপ্রাপ্ত।
    _ _ড.আফিয়া সিদ্দিকা        https://www.facebook.com/islamicnews24hours/?ref=hl


    মৃত্যুদণ্ড দেয়ার পরে বিচারকরা কলমের নিব ভেঙে ফেলেন কেন?

    By: Unknown On: 12:07
  • Share The Gag

  • এ কথাটি হয়তো অনেকেরই অজানা, মৃত্যুদণ্ড দেয়ার পরে বিচারক বা বিচারপতিরা কলমের নিব ভেঙে ফেলেন! এমন কথা শুনে হয়তো অনেকেই চমকে উঠতে পারেন। কিন্তু না, সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই এই রেওয়াজ চলে আসছে। আজকের দিন পর্যন্ত এটি চলছেই। তবে প্রশ্ন হলো কেন?
    আর উত্তর, কারণ একটি নয়, একাধিক। প্রথমত, এটি একটি প্রতীকী বি‌ষয়।
    ব্যাখ্যা হল, যে কলম একজনের জীবন নিয়ে নিয়েছে, তা যেন আর কারো জীবন নিতে না-পারে।
    দ্বিতীয় ব্যাখ্যাটি এর সঙ্গেই সম্পৃক্ত। বলা হয়, বিচারক বা বিচারপতি ওই মৃত্যুদণ্ড এবং তা থেকে প্রসূত অপরাধবোধ থেকে নিজেদের দূরে রাখতে চান। সে কারণেই নিবটি ভেঙে ফেলেন।
    একজন বিচারক বা বিচারপতি তার দেয়া মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে নিতে পারেন না। তৃতীয় ব্যাখ্যা হিসেবে বলা হয়, তিনি যাতে কোনোভাবেই মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে নেয়ার কথা ভাবতে না পারেন।
    শেষ ব্যাখ্যা, সব মৃত্যুই দুঃখের। কিন্তু কখনো মৃত্যুদণ্ডের মতো চরম শাস্তির প্রয়োজন হয়ে পড়ে। তাই কলমের নিব ভেঙে ফেলা হয় এটা বোঝাতে যে, মৃত্যুদণ্ড দুঃখজনক ব্যাপার।

    গুলিবিদ্ধ সুরাইয়ার ডান চোখ নষ্ট হয়ে গেছে।

    By: Unknown On: 11:17
  • Share The Gag

  • মাগুরায় মায়ের পেটে গুলিবিদ্ধ সুরাইয়ার ডান চোখ নষ্ট হয়ে গেছে।
    চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ওই চোখ দিয়ে দেখার কোনো সম্ভাবনা নেই। এর প্রভাবে তার বাম চোখও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
    মঙ্গলবার সুরাইয়ার মা নাজমা পারভীন বলেন, ‘পেটের ভিতরে গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণে বেঁচে গেলও এক বছরের শিশু সুরাইয়া ডান চোখে আর কখনোই দেখবে না বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। ’
    এর আগে সোমবার নাজমা এবং তার স্বামী বাচ্চু মিয়া সুরাইয়াকে নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে আসেন। সেখান থেকে বাংলাদেশ চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. কাজী সাব্বির আনোয়ারের পরামর্শ নেন।
    পরীক্ষা করে সাব্বির আনোয়ার জানান, সুরাইয়া ডান চোখে এখন কিছুই দেখে না। ভবিষ্যতেও দেখার সম্ভাবনাও নেই। বাম চোখ ভালো রাখতে হলে চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণে থাকতে হবে।
    গত বছর ২৩ জুলাই মাগুরা শহরের দোয়ারপাড় এলাকায় ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে মাতৃগর্ভে গুলিবিদ্ধ হয় সুরাইয়া। জরুরি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তাকে মায়ের গর্ভ থেকে বের করা হয়। এ সময় আব্দুল মমিন নামে এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। ভাগ্যচক্রে বেঁচে যায় পেটের ভিতর গুলিবিদ্ধ সুরাইয়া

    সেনানিবাস নিয়ন্ত্রন নিতে আওয়ামী লীগ-ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার অপারেশন !

    By: Unknown On: 22:25
  • Share The Gag
  • অনেক তো চিল্লাপাল্লা করলেন তনুকে নিয়ে। আসুন,এবার নতুন কিছু শুনুন। গাঁজাখুরী গল্প বলে উড়িয়ে দিবেন না। আর দশটা ধর্ষন-কাহিনীর মত তনুর ধর্ষন স্রেফ একটা ধর্ষন নয়,এরপেছনে রয়েছে গভীর এক ষড়যন্ত্র। অবিশ্যাস্য হলেও এটাই সত্য।
    :
    সেনানিবাস নিয়ন্ত্রন নিতে আওয়ামী লীগ-ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার অপারেশন !
    .
    গত সপ্তাহে দেশের সেনানিবাসগুলোকে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য হঠাত করে তৎপর হয়ে উঠে আওয়ামী লীগ মন্ত্রী পরিষদ । নিজেদের আওতায় আনার জন্য ‘সেনানিবাস আইন, ২০১৬’-এর খসড়া প্রস্তাব উঠেছে মন্ত্রী সভায় । মজার ব্যাপার হচ্ছে এমন একটি গুরুত্বপুর্ন প্রস্তাব আনার আগে যাদের জন্য এই আইন সেই তিন বাহিনীর কোন মতামত নেয়া হয়নি । ফলে তিন বাহিনী আইনটিতে আপত্তি করে। ভেস্তে যায় সেনানিবাস নিয়ন্ত্রন নেয়ার আওয়ামী পরিকল্পনা ।
    দেশের সব কিছু এখন আওয়ামী লীগ ও ভারতের আজ্ঞাবহ হলেও কিছু কিছু প্রতিষ্টানকে এখনো পুরো তাদের নিয়ন্ত্রনে আসেনি। ওদিকে বাংলাদেশে ভারতের অপদৃষ্টির অনেক গুলো বাধার বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অন্যতম । ঐতিহাসিকভাবেই আওয়ামী লীগও সেনাবাহিনীকে বিশ্বাস করে না, এখনোও পারছে না।
    সেনাবাহিনীকে পুরো নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে ওরা বসে থাকেনি। বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার পরিকল্পনায় আঁকা হয় নতুন ছক । সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করতেই সেনানিবাসের মত গুরুত্বপুর্ন জায়গায় বেছে নেয়া হয় এই অপারেশান যাতে নাকি অংশ নেয় ভিন দেশী কিছু গোয়েন্দা কর্মী । ভিক্টিম হয় তনু।
    :
    সেনানিবাসের ভিতরে হত্যাকাণ্ড যে গভীর পরিকল্পনার ফল তা বুঝা যায় কট্রর ভারতপন্থি হিসেবে সুপরিচিত শাহাবাগী ইমরান এইচ সরকারের কথায়। তনু হত্যাকান্ডের পর পরেই তিনি দাবী করেন, 'এই হত্যাকাণ্ডে অনেক উপর তলার লোক জড়িত ' । ইনিয়ে বিনিয়ে তিনি সেনাবাহিনীকেই দায়ী করেন। ওদিকে আরেক ভারতবান্ধব নাট্যকার নাসির উদ্দিন বাচ্চু সরকারি এই হত্যাকাণ্ডের জন্য সেনাবাহিনী জড়িত এমন ইংগিতও দেন।
    :
    মজার ব্যাপার হচ্ছে, দেশের খুন ধর্ষণ, হত্যাকাণ্ডে ইমরান-বাচ্চুদের টু শদ্ধ করতে না দেখা গেলেও তনু হত্যাকান্ডে তারা প্রথন দিন থেকেই সরব। আরো মজার ব্যাপার হচ্ছে, কোন রকম তদন্ত ছাড়াই ঘটনায় সেনাবাহিনীকে জড়িয়ে বক্তব্য দিয়েই যাচ্ছেন।
    ওদিকে দেশের আওয়ামী বান্দব ও ভারতপন্থি হিসেবে সুপরিচিত মিডিয়াও বসে নেই । চ্যানেল আই লিখেছে,
    তনু ইস্যুটি সেনাবিরোধী ইস্যুতে রূপ নিচ্ছে নাতো? - collected from indian doctrine page.
    কিছুদূর পর পর জুতা, চুল, মোবাইল ফেলে যাওয়া যাতে করে যে কেউ লাশ পেয়ে যায়।
    মনে হচ্ছে যেন আর্মি নিজেকে নিজেই অপরাধী প্রমাণ করতে চাইছে।
    নাট্যকর্মীর বাকি সব ছবি বেমালুম গায়েব কেবল সুমিষ্ট হাসির হিজাবী ছবি ব্যতিত।
    এক শাহবাগী আগ বাড়িয়ে বলছে যে তাকে কিছু না বলার জন্য আর্মি হুমকি দিয়েছে।
    একি সময়ে এরচেয়ে জঘন্য হত্যাও হয়েছে অথচ এগুলো নিয়ে কোন আওয়াজ নাই।
    সাময়িক উত্তেজনায় ধর্ষণ করা কোন লোক এত নির্মম আঘাত করে কেন মারবে?
    একটি দুর্বল মেয়েকে ধর্ষণ লুকানোর জন্যই যদি হত্যা করা হয় তাহলে আর্মির মত প্রফেশনালদের জায়গামত কয়েকটা আঘাতই যথেষ্ট ছিল।
    কেন আঘাত এমন জায়গায় ছিল যাতে সবাই দেখে আর চরম বর্বরতার উদাহরণ হয়ে থাকে?
    হত্যার দুইদিন আগেই সেনানিবাসকে আইনের আওতায় আনতে চেয়েছিল কারা যা বাহিনীগুলো প্রত্যাখ্যান করল?
    :
    ও ভাইয়েরা, সিকিম আর আমাদের পার্থক্য হল আমাদের আর্মি বেশ শক্তিশালী। এমনকি পীলখানার ঘটনার পরেও।
    দিনের আলোর মত পরিষ্কার একটা ঘটনা কেন বুঝতে পারছেন না?
    শাহবাগ কখন, কার ইস্যুতে, কাদের ইশারায় আন্দোলন করে আপনারা তা ভালই জানেন । ইতি মধ্যে তারা অনেক ধরনের ভিডিও তৈরি করে অনলাইনে প্রচার চালাচ্ছেন এবং ঐই সব ভিডিওতে হিজাব পরা মেয়েদের ব্ক্তব্য দেখা যায় , তারা তনু হত্যার বিচার চায় কিন্তু ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কোন ব্যাপার না তাদের কাছে । তার এই তথ্য জীবন দিয়ে হলেও গোপন রাখতে চায় । অতএব হিজাব পরা কোন শাহাবাগীদের দেখে আপনারা কেউ বিভ্রান্তি হবেন না ।
    তনু নামক মেয়েটি শুধুই বলি হয়েছে। হয়ত মিষ্টি একটি চেহারাই তার খুন হবার কারণ যে চেহারা দিয়ে সহজেই জনগণের মাঝে এন্টি- আর্মি সেন্টিমেন্ট তৈরী করা যায়।
    হয়ত আমাদের অনেকের জীবন হুমকির মুখে যারা এই RAW ব্যাপারগুলো তুলে ধরছি। ভেবে দেখবেন কি?
    একটু চিন্তার জন্য আপনাদের কাছে অনুরুধ থাকল।